মোহাম্মদ হাছান, জেলা প্রতিনিধি:
লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলাধীন চন্দ্রগঞ্জ থানা এলাকায় সাধারনের তালিকায় অসাধারন অনেককেই দেখা যায়। এদের আসলে খালি চোখে দেখা যায় না। এদের দেখতে হলে দরকার অনুসন্ধানী চোখ। মুক্তিকন্ঠের অনুসন্ধানী দল ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে বিভিন্ন জায়গায়, আনাছে-কানাছে।
শীঘ্রই উম্মোচন হচ্ছে, কারা অবৈধ অস্ত্র ব্যবসায়ী, অস্ত্র মজুদকারী এবং অস্ত্র সরবরাহকারী। এছাড়াও কারা সিএন্ডবি’র জায়গা রাস্তার জন্য নিয়ে ঘর তুলে প্রায় ৩০লক্ষ টাকা জামানত নিয়ে আবার মাসিক ৩০হাজার টাকা ভাড়া আদায় করছে।
আরো থাকবে কোন প্রতিষ্ঠান বলাৎকারের জন্য খ্যাতি অর্জন করছে, যেখানে শিক্ষকরা বলাৎকার করতে করতে এখন ঐ প্রতিষ্ঠানের ছাত্ররাই বলাৎকার আরম্ভ করছে।
থাকবে কারা মসজিদের কমিটিতে থেকেও রাজনৈতিক সুবিধা নেওয়ার জন্য মসজিদ মার্কেটকে সকল রাজনৈতিক দলের মধ্যে ইজারার নামে ভাগ-ভাটোয়ারা করে দেয়। তাহলে মসজিদ কমিটির কাজ কি? একেক জন নেতা মসজিদের দোকান ভাড়া মসজিদকে দিচ্ছে ১০০০-২০০০ টাকা আর নেতারা নিচ্ছে ছড়া জামানত এবং ৪০০০-৬০০০ হাজার টাকা ভাড়া। তাহলে মসজিদ কমিটি কি আঙ্গুল ছুষছে বসে বসে, তাদের কাজ কি?
একটি স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মার্কেটেও একই দশা। থাকবে কিছু লোকের আজীবন কিছু কমিটিতে থাকা নিয়ে এবং কিছু লোকের কোন কমিটিতে থাকার কথা না, তার পরেও তারা কমিটিতে আছে। থাকবে লুকিয়ে কলেজ কমিটি দেওয়ার বিষয়েও।
আরো থাকবে ইজারার নামে ডাকাতির স্বচিত্র। ৫০টাকার খাজনা ১০০০ টাকা পর্যন্ত। থাকবে কিছু স্বর্ণ চোরা-চালানী সিন্ডিকেট নিয়ে, যারা আজ আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ।
একটি পরিবার দ্বারা শাসিত একটি জনপথ, প্রশাসন থেকেও নিশ্চুপ। ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন কুট-কৌশলে চাঁদাবাজি।
থাকবে কারা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন স্ট্যান্ড থেকে কত টাকা মাসোহারা নিচ্ছে ক্ষমতার অপব্যবহার করে।
আরও পড়ুন
লক্ষ্মীপুরে দুর্নীতির অভিযোগে ইউএনওকে অপসারণের দাবিতে মানবন্ধন ও বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও জমি দখলের অভিযোগ, ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন
লক্ষ্মীপুরে ব্যবসায়ীকে তুলে নিয়ে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেপ্তার ২