মোহাম্মদ হাছান, লক্ষ্মীপুর(চন্দ্রগঞ্জ)প্রতিনিধি
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি বলেছেন, ছাত্র-জনতার উপর গনহত্যাসহ ১৫ বছরের বিএনপি এবং বিরোধী রাজনীতি দলের নেতাকর্মীকে যেভাবে গুম-খুন করা হয়েছে, হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। এসব অপর্কমের দায়ে স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার দালাল এবং দোসদের বিচার না হলে এই দেশে গনতন্ত্র থাকবেনা,গনতন্ত্র হুমকির মুখে পড়বে, বাধার মুখে পড়বে। তাই অন্তবর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবী, একদিকে দেশের মানুষের পক্ষে কাজ করতে হবে,অন্যদিকে হায়না ও খুনি স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও এবং তাদের দোসদের বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সদর উপজেলার কফিল উদ্দিন ডিগ্রি কলেজ মাঠে বন্যার্ত মানুষের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
এ্যানী আরো বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় গুনগত পরিবর্তন আনতে হবে। ঠিক রাজনীতির মধ্যেও গুনগত পরিবর্তন আনতে হবে। রাষ্ট্র বা রাজনীতির এই দুটোর মধ্যে গুনগত পরিবর্তন না থাকে। তাহলে এই দেশের মানুষের যে চাওয়া। যে আশা। যে ভরসা বিএনপির প্রতি অথবা সাধারন মানুষের যে আগ্রহ, গনতান্ত্রিক লড়াইয়ের বা গনতন্ত্রের সংগ্রাম সেটা আর থাকবেনা। তাই রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালায় গুনগত পরিবর্তন আনতে হলে দলীয় নেতাকর্মীদের আচার-আচারন পরির্বতন করতে হবে। আগে একভাবে রাজনীতি ছিল। এখন আর সেটা হবেনা। নতুন ধারায়, যুগের সঙ্গে, প্রজম্মের সঙ্গে মিল রেখে রাজনীতি করতে হবে। তাহলেই সুন্দর একটি বাংলাদেশের যে স্বপ্ন, সেটা বাস্তবায়ন হবে বলে আশা করেন তিনি।তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী শাসক, কর্তৃত্ববাদী শাসক আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন করেছে। এখন আর কারো কর্তৃত্ব নেই। ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা নেই। মামলা হামলার ভয় নেই। আপনারা এখন স্বাধীন। স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারেন, স্বাধীনভাবে চলাচল করতে পারেন। দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, প্রতিশোধ নিবেন না। প্রতিশোধের ভাষা হবে আইনগত। মামলা হবে, বিচার বিভাগ মামলার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেবেন। আইনের মাধ্যমে সবকিছু মোকাবিলা করতে হবে। কিন্তু আইনকে নিজেদের হাতে তুলে নেবেন না কোনোভাবেই।তিনি আরও বলেন, অন্তবর্তী সরকারকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। যাতে দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। যে লড়াইয়ে আমরা অবতীর্ণ হয়েছিলাম সেই গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার আদায়ের লড়াই এখনো শেষ হয়নি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, চন্দ্রগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাচ্চু, বিএনপি নেতা আলি করিম, বীরমুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মেদ,আবুল কালাম কালা মুন্সী,মোহাম্মদ আলী, মো. মনির, মোল্লা মাসুদ, মো. ইব্রাহিম, সাইফ উদ্দিন জাবেদ, নাজমুল হোসেন কাউছার, ইয়াকুব মুন্নাসহ শহীদ জিয়া ফাউন্ডেশন, ঢাকা ও স্থানীয় ড্যাবের চিকিৎসকরা। সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী বন্যা কবলিত দূর্গাত মানুষের বিনামুল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরন করা হয়।
এ্যানী আরো বলেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় গুনগত পরিবর্তন আনতে হবে। ঠিক রাজনীতির মধ্যেও গুনগত পরিবর্তন আনতে হবে। রাষ্ট্র বা রাজনীতির এই দুটোর মধ্যে গুনগত পরিবর্তন না থাকে। তাহলে এই দেশের মানুষের যে চাওয়া। যে আশা। যে ভরসা বিএনপির প্রতি অথবা সাধারন মানুষের যে আগ্রহ, গনতান্ত্রিক লড়াইয়ের বা গনতন্ত্রের সংগ্রাম সেটা আর থাকবেনা। তাই রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালায় গুনগত পরিবর্তন আনতে হলে দলীয় নেতাকর্মীদের আচার-আচারন পরির্বতন করতে হবে। আগে একভাবে রাজনীতি ছিল। এখন আর সেটা হবেনা। নতুন ধারায়, যুগের সঙ্গে, প্রজম্মের সঙ্গে মিল রেখে রাজনীতি করতে হবে। তাহলেই সুন্দর একটি বাংলাদেশের যে স্বপ্ন, সেটা বাস্তবায়ন হবে বলে আশা করেন তিনি।তিনি বলেন, বিগত ফ্যাসিবাদী শাসক, কর্তৃত্ববাদী শাসক আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন করেছে। এখন আর কারো কর্তৃত্ব নেই। ফ্যাসিবাদী শাসনব্যবস্থা নেই। মামলা হামলার ভয় নেই। আপনারা এখন স্বাধীন। স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারেন, স্বাধীনভাবে চলাচল করতে পারেন। দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেছেন, প্রতিশোধ নিবেন না। প্রতিশোধের ভাষা হবে আইনগত। মামলা হবে, বিচার বিভাগ মামলার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ নেবেন। আইনের মাধ্যমে সবকিছু মোকাবিলা করতে হবে। কিন্তু আইনকে নিজেদের হাতে তুলে নেবেন না কোনোভাবেই।তিনি আরও বলেন, অন্তবর্তী সরকারকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে। যাতে দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। যে লড়াইয়ে আমরা অবতীর্ণ হয়েছিলাম সেই গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার আদায়ের লড়াই এখনো শেষ হয়নি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, চন্দ্রগঞ্জ থানা বিএনপির সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাচ্চু, বিএনপি নেতা আলি করিম, বীরমুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল আহম্মেদ,আবুল কালাম কালা মুন্সী,মোহাম্মদ আলী, মো. মনির, মোল্লা মাসুদ, মো. ইব্রাহিম, সাইফ উদ্দিন জাবেদ, নাজমুল হোসেন কাউছার, ইয়াকুব মুন্নাসহ শহীদ জিয়া ফাউন্ডেশন, ঢাকা ও স্থানীয় ড্যাবের চিকিৎসকরা। সদর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী বন্যা কবলিত দূর্গাত মানুষের বিনামুল্যে চিকিৎসা সেবা ও ঔষধ বিতরন করা হয়।
আরও পড়ুন
লক্ষ্মীপুরে বিএনপির দুপক্ষের সংঘর্ষ, কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা হাসান আরিফ আর নেই
লক্ষ্মীপুরে ছাত্র-জনতার ওপর গুলি ও চার শিক্ষার্থী হত্যা-মামলায় আওয়ামীলীগ নেতা গ্রেফতার