মুক্তিকন্ঠ

ভয়েস অফ ফ্রিডম ফাইটার ১৯৭১

একজন মনির হোসেন, বিএনপি ও তারেক রহমানের সপ্নের সারথি

শেয়ার করুন

মোহাম্মদ ফয়সাল, যুক্তরাষ্ট্র
একজন মনির হোসেন, বিএনপি ও তারেক রহমানের সপ্নের সারথি।
চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়নের পথে হাঁটলে যদি কখনো সত্যিকারের রাজনৈতিক আদর্শবান মানুষ খুঁজতে চান, মনির হোসেন নামটি প্রথমেই উঠে আসবে শ্রদ্ধাভরে।
তিনি শুধু একজন রাজনীতিক নন, তিনি একটি দর্শনের
ধারক—একটি পথের আলোকবর্তিকা। বিএনপি’র জন্য যখন মানুষ হারিয়ে যায়, তখন মনির হোসেনদের মতো মানুষকে দেখলে হৃদয়ের ভেতর ফের আলো জ্বলে ওঠে—বাঁচার, লড়ার, স্বপ্ন দেখার।
প্রায় ৪০ বছরেরও বেশি সময় ধরে রাজনীতির কণ্টকাকীর্ণ পথে তিনি হেঁটেছেন দৃঢ়তা আর সততার অবিচল ছায়ায়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ তাঁর রক্তে মিশে আছে। সেই আদর্শকে বুকে নিয়ে তিনি কখনো পিছু হটেননি, কখনো আপস করেননি অন্যায়ের সাথে। রাজনীতি তাঁর কাছে ক্ষমতার খেলা নয়, বরং মানুষের সেবার এক পবিত্র অঙ্গীকার।
মনির হোসেনের সবচেয়ে বড় পরিচয়—তিনি সবার। দল-মত নির্বিশেষে, ধনী-গরিব, শিক্ষিত-অশিক্ষিত সবাই তাকে বিশ্বাস করে, ভালোবাসে। গ্রামের বাজারে হোক কিংবা মসজিদের চত্বরে, মানুষ তাঁর নাম উচ্চারণ করে শ্রদ্ধার সঙ্গে। কারণ, তিনি আশ্বাস দেন না—কাজ করে দেখান। তিনি প্রতিশ্রুতি দেন না—মানুষের চোখের ভাষা বোঝেন।
তারেক রহমান যে আগামীর উন্নত, ন্যায়ভিত্তিক ও স্বপ্নময় বাংলাদেশের চিত্র আঁকেন, মনির হোসেন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তুত এক সৈনিক। তাঁর মেধা আছে, সততা আছে, আছে নিরন্তর পরিশ্রম করার এক দৃঢ় মানসিকতা। তিনি বিশ্বাস করেন, রাজনীতি যদি জনসেবার মাধ্যম হয়, তবে সেটাই শ্রেষ্ঠ ইবাদত।
রাজনীতিতে যদি মনির হোসেনদের মতো মানুষেরা টিকে থাকেন, তাহলে বিএনপি শুধু থাকবে না—নতুন করে জেগে উঠবে। বাংলাদেশ ফিরে পাবে সেই হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন, যে স্বপ্নে ছিলো গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, আর মানুষের অধিকার।
মনির হোসেন মানেই এক প্রতিজ্ঞার নাম—
যিনি কখনো বিক্রি হন না, কখনো ভাঙেন না।
যিনি লড়েন—অন্যায়ের বিরুদ্ধে, ভালোবাসেন—নিরলসভাবে নিজের মাটি আর মানুষকে।
মনির হোসেনদের পাশে থাকলেই দেশের ভবিষ্যৎ আলোকিত হবে। মনির হোসেন থাকলেই রাজনীতি পবিত্র থাকবে, বিএনপি থাকবে, বাংলাদেশ থাকবে, এবং আমাদের স্বপ্নও বেঁচে থাকবে।

শেয়ার করুন