আমিনুল ইসলাম, বিশেষ প্রতিনিধিঃ হাজী কামাল হোসেন এর পিতা হাজী লুৎফর রহমান ৩ বার ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং ৩ বার ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ছিলেন।
আওয়ামী পরিবারের সন্তান কামাল হোসেন ১৯৯৭ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেন।
২০০২ সালে ছাত্রলীগ করার কারণে তৎকালীন (এলজিইডি) স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর মন্ত্রী জিয়াউল হক জিয়া তার বিরুদ্ধে সরকারবাদী নারী নির্যাতন মামলা দেয়। তিন বছর ঢাকা-লক্ষ্মীপুর হাজিরা দিয়ে এবং নিজের অর্থে তিনি মামলা নিষ্পত্তি করেন।
এতে তিনি আর্থিক ও মানষিকভাবে অনেক ক্ষয়ক্ষতির শিকার হন।
বর্তমানে তিনি এলাকায় অনেক মসজিদ মাদ্রাসা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার সাথে জড়িত আছেন। এসব সামাজিক প্রতিষ্ঠানে তিনি অকাতরে দান করে যাচ্ছেন। স্কুল শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ করেছেন। তার অর্থায়নে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ অনুষ্ঠানে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তাপ্তি চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
মহামারী করোনাকালে তিনি গরীব ও অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করেছেন। কোরবানীর ঈদে তিনি গরু কোরবানি দিয়ে দুস্থ ও অস্বচ্ছল মানুষের মাঝে গোশত বিতরণ করেন।
তার দানশীলতার কথা সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে। এলাকাবাসী তার মতো একজন সৎ,পরোপকারী, নির্লোভ ও নিরহংকারী ব্যক্তিকে চেয়ারম্যান হিসেবে চায়।
৪ নং ইছাপুর ইউনিয়নের জনগণ নৌকার প্রার্থী হিসেবে হাজী কামাল হোসেনকে যোগ্য মনে করেন। তার মতো আদর্শবান লোক চেয়ারম্যান হলে ইছাপুর ইউনিয়ন এর ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে বলে এলাকাবাসীর প্রত্যাশা।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে ইছাপুর ইউনিয়নে হাজী কামাল হোসেনের বিকল্প নাই।
হাজী কামাল হোসেন বলেন, আমি জনগণের সেবা করি এবং আগামীতে আরও করবো ।আমি নিতে আসিনি, দিতে এসেছি।আশাকরি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা একজন ত্যাগী ও যোগ্য ব্যক্তি হিসেবে আমাকে মূল্যায়ন করবেন।
আরও পড়ুন
লক্ষ্মীপুরে বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ বীরমুক্তিযোদ্ধা তোফায়েল’র ইন্তেকাল
রাজনৈতিক ইমেজ ক্ষুণ্ণ করার জন্যই মাহফিল বন্ধের প্রোপাগান্ডা–শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী
লক্ষ্মীপুরে সিঁদ কেটে ঘরে ঢুকে নারীকে গণধর্ষণ, গ্রেফতার-২